উত্তর: بسم اللّٰه الرحمن الرحيم কেউ জীবদ্দশায় হাদিয়া-তুহফা দিতে চাইলে স্বাভাবিক অবস্থায় ছেলেমেয়েকে সমান দেওয়া হলো শরীয়তের নির্দেশ।তবে কেউ যদি ছেলেমেয়েদের মাঝে ঝগড়া-বিবাদের আশংকায় জীবদ্দশায় সমস্ত সম্পত্তি বন্টন করে দিতে চায়,তাহলে সে মীরাছ অনুযায়ী তথ...
View Detailsউত্তর : প্রশ্নের বর্ণনা অনুযায়ী মৃতের স্থাবর-অস্থাবর সমুদয় সম্পদ থেকে প্রথমে তার কাফন-দাফনের খরচ (প্রয়োজন হলে) পরিশোধ করবে। অতপর তার কোনো ঋণ থাকলে তা আদায় করবে। এরপর তার কোনো বৈধ অসিয়ত থাকলে তা অবশিষ্ট সম্পদে...
View Detailsউত্তর: যদি কোনো পিতা তার জীবদ্দশায় ওয়ারিশদের মাঝে হেবা সূত্রে সম্পদ বণ্টন করতে চায় তার জন্য সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে, সমূদয় সম্পদ সকল ওয়ারিশদের মাঝে মীরাছের পদ্ধতিতে বণ্টন করা। তবে শরয়ী কোনো কারণে তাদের মাঝে কম বেশি কর...
View Detailsউত্তর ব্যাংকের নমীনি পদ্ধতি রাখা হয় একাউন্টধারীর মৃত্যুর পর যেন নমীনি মৃতের টাকা ব্যাংক থেকে তুলে নিতে পারে। তাকে মালিক বানানোর জন্য নমীনি করা হয় না। তাই প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার খালুর ব্যাংকে রেখে যাওয়া টাকা তার সকল উত্তরাধিকারীর মাঝে মিরাছনীতি ...
View Detailsউত্তরঃ- মিরাসি সম্পদ ওয়ারিসদের জন্য শরীয়া কর্তৃক নির্ধারিত। চাওয়া না চাওয়ার সাথে সম্পৃক্ত নয়। সুতরাং সম্পদ না চাইলে মিরাসের অধিকার রহিত হয়ে যায় না। -ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াঃ- ৬/৪৪০, ফাতাওয়ায়ে বাজ্জাজিয়াহঃ- ৩/২৭৬, আস সিরাজী ফিল মিরাসঃ- ৩,...
View Detailsউত্তরঃ- মৃত ব্যাক্তির সম্পদের মূল হকদার তার সন্তানেরা। সন্তান না থাকলে অন্যান্যরা ক্রমান্বয়ে প্রাপ্ত হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যাক্তির সন্তানদের মাঝে পুত্র সন্তান থাকলে তার ভাইয়েরা কোনো সম্পদই পাবে না। আর পুত্র সন্তান না থেকে শুধু কন্য সন্তান থ...
View Detailsউত্তরঃ- স্বামী- স্ত্রী একে অপরের থেকে মিরাস পেতে হলে বৈবাহিক সম্পর্ক থাকা জরুরী। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণত মহিলা তালাক প্রাপ্তির মাধ্যমে তাদের উভয়ের বৈবাহিক সম্পর্ক অবশিষ্ট না থাকায় সে স্বামী সম্পত্তির কোন অংশ পাবে না। - আদ দুররুল মুখতারঃ-...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী জানা যায় মুসলমানের দেশ ভিন্ন হওয়ার দ্বারা দেশ ভিন্নতার হুকুমে মিরাস থেকে বঞ্চিত হবেনা। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে আপনার বড় ভাই আমেরিকায় স্থায়ী বাসিন্দা হলেও তার পিতার সম্পত্তি সে পাবে। ...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী সন্তানকে সন্তানকে ত্যাজ্য করার দ্বারা পিতার সম্পদ থেকে সন্তান বঞ্চিত হয় না। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে ছেলে-মেয়েকে ত্যাজ্য করলেও পিতার মিরাস থেকে বঞ্চিত হবে না, বরং মিরাস পাবে। ...
View Detailsউত্তর :- মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া সমস্ত সম্পদই যদিহারাম হয় তাহলে ওয়ারিশদের জন্য উক্ত মালের মুল মালিক জানা থাকলে তার নিকট পৌছে দেয়া জরুরী। আর যদি মালিক জানা না থাকে তাহলে তার নামে সদকা করে দিবে। তবে, সম্পদের হালাল-হারাম পরিমাণকে আলাদা করা না গেলে ওয়া...
View Detailsউত্তর: কুরআনের ভাষ্যমতে, উত্তরাধিকার একটি পাপ্য অধিকার যা আল্লাহ প্রদত্ত, কারো বঞ্চিত করার সুযোগ নেই। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত পিতা যদি কোন কারণে রাগ করে উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে চায়, তাহলে সে বঞ্চিত হবে না। পিতার মৃত্যুর পর সে সম্পদের অধিকারী হবে...
View Detailsউত্তরঃ মৃত ব্যক্তির সম্পদ হালাল হারামের মধ্যে এমন ভাবে মিশ্রিত হয়ে যায় যে তা আলাদা করা সম্ভব না ৷তাহলে ওয়ারিশগন উক্ত সম্পদ ব্যবহার করতে পারবে। কিন্তু যে পরিমাণ সম্পদ হারাম সে পরিমাণ সম্পদ মালিকের পক্ষ থেকে সদকা করে তারপর ...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে মৃত ব্যক্তির মালিকানাধীন ত্যাজ্য সম্পত্তি থেকে ওয়ারিসগণ মিরাস পাবে। সম্পদ নয় এমন কোন বস্তু মীরাস বন্টনের সময় ধর্তব্য হয়না। সুত...
View Detailsউত্তর: শরয়ী বন্টন নীতি অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির ঔরষজাত সন্তান শরয়ী আসাবা তথা নিকটাত্মীয়ের অন্তর্ভূক্ত এবং এ হিসেবেই তারা সম্পদের মালিক হয়ে থাকেন। সুতরা...
View Detailsউত্তর: শরয়ী বন্টন নীতি অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির ঔরষজাত সন্তান শরয়ী আসাবা তথা নিকটাত্মীয়ের অন্তুর্ভূক্ত এবং এ হিসেবেই তারা সম্পদের মালিক হয়ে থাকেন। সুতর...
View Details