উত্তরঃ- জীবনে সকল ক্ষেত্রে রাসূল সাঃ এর জীবন-চরিত মুসলমানের জন্য একমাত্র আদর্শ। তাই মহর নির্ধারণের ক্ষেত্রে সুন্নত হলো নবী সাঃ এর স্ত্রীগন ও তাঁর কন্যাদের মহর। যেটি মহরে ফাতেমী হিসাবে সুপরিচিত। আর মহরে ফাতেমীর পরিমান হলো ১৩১ তোলা ৩ মাশা রুপা। য...
View Detailsউত্তর :- মোহরানার নির্ধারিত টাকায় কোনো পরিবর্তন হবে না। বিয়ের সময় যে অংক নির্ধারণ হয়েছিলো তাই থাকবে। সুতরাং পনেরো বছর আগে আপনার বোনকে বিবাহ দেয়ার সময় যে তিন লক্ষ টাকা নির্ধারণ করেছিলেন এখনো সেই তিন লক্ষ টাকাই মোহর বাবদ অবশিষ্ট আছে। এতে বর্তমান সময়ের ...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী দৃষ্টিতে মেয়ের মহরের মধ্যে অভিভাবকের হস্তক্ষেপ করার অধিকার আছে। আর পিতা হলো প্রধান অভিভাবক। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে পিতার জন্য মেয়ের মহরের টাকায় হস্তক্ষেপ করা এবং সেই টাকা দিয়ে মেয়ের জন্য কোন কিছু খরিদ করা সবই বৈধ আছে।...
View Detailsউত্তর:- মোহর শরীয়ত কর্তৃক বিবাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান। যা বিয়ে হওয়ার পর প্রত্যেক স্বামীর উপর বর্তায়। আর যে সকল বস্তু সাধারণ লেন-দেনে ব্যবহার হওয়ার যোগ্য তা বিবাহের মধ্যেও মোহর হওয়ার যোগ্য। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে বিবাহ সহীহ হয়েছে। আর বিবা...
View Detailsউত্তর :- শরীয়তের বিধান হল মোহর যদি নগদ পরিশোধের শর্তে নির্ধারণ করা হয় এবং স্বামীও যথেষ্ট সম্পদশালী হয়। তাহলে নেসাব নির্ধারণের ক্ষেত্রে উক্ত টাকাও ধর্তব্য হবে। চাই স্বামী তা পরিশোধ করুক বা না করুক। আর যদি নগদ পরিশোধের শর্ত না হয় তাহলে নেসাব নির্ধারণ...
View Details