উত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে জিনাকারী পুরুষ বা মহিলা যদি অবিবাহিত হয়, তাহলে প্রত্যেকে একশত করে বেত্রাঘাত করতে হবে। আর যদি বিবাহিত হয় তাহলে উভয়কে প্রস্তরাঘাতে মেরে ফেলতে হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে পুরুষ মহিলা উভয়ে যদি ইসলামিক রাষ্ট্রের নাগরিক হয় বা ম...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে চুরির হদ সাব্যস্ত হওয়ার জন্য শর্ত হলো; প্রাপ্ত বয়স্ক ও সুস্থ মস্তিস্কসম্পন্ন ব্যক্তি দশ দিরহাম বা সমমূল্যের সম্পদ সম্পদ চুরি করা। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যদি পাগল বা মাতাল ব্যক্তি চুরি করে তাহলে তার উপর শরয়ী হদ আসবে না। তব...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে কারো মিথ্যা সাক্ষ্যের কারণে যদি অন্য কারো সম্পদ বা জীবন নষ্ট হয়। তাহলে তাকে এর ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যাদের মিথ্যা সাক্ষ্য গ্রহণ করে হত্যাকারী থেকে কিসাস নেয়া হয়েছে তাদের উপর দিয়ত ওয়াজিব হবে। ...
View Detailsউত্তর: বর্তমানে দশ দিরহাম তথা ৩০.৬১৮ গ্রাম রূপার সমপরিমাণ অর্থ চুরি করলে তার সাজা হিসেবে চোরের হাত কাটা হবে। সুরা মায়েদাহ- ১৩৪,...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে নিরাপত্তা চুক্তি দ্বারা মুসলমানদের জন্য কাফেরদের জান মাল এবং কাফেরদের জন্য মুসলমানদের জান মাল হারাম হয়ে যায়। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে মুসলমানরা যদি নিরাপত্তা নিয়ে দারুল হরবে যায়। তাহলে তাদের জন্য কাফেরদের জান মালের ক্ষতি কর...
View Detailsউত্তর: হদ বা দণ্ডের ক্ষেত্রে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো, প্রাজ্ঞ মুফতি হিসেবে তার দায়িত্ব হলো, ফতোয়া প্রদানের মাধ্যমে বাদী-বিবাদি, জনগণ, রাষ্ট্র ও বিচারক সকলকে তৎসংশ্লিষ্ট বিষয়ে শরীয়তের ফায়সালা জানিয়ে দেয়া। এবং তা মানার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা।...
View Detailsউত্তর :- ইসলামে চুরি বলা হয়- নিরাপদ স্থান থেকে সংরক্ষিত মাল লোকচক্ষুর অন্তড়ালে নিয়ে যাওয়া। চুরি এই সংজ্ঞা পাওয়া গেলেই ইসলাম হাত কাটার বিধান কার্যকর করতে বলে। অন্যথায় নয়। প্রশ্নোক্ত সুরতে বিদ্যূৎ একটি জাতীয় সম্পদ হওয়া সত্ত্বেও তা নিরাপদ ও সংরক্ষিত ...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী আইন কারো উপর বর্তানো ও কার্যকর করার জন্য একটি মৌলিক শর্ত হলো তার জ্ঞান ঠিক থাকা অর্থাৎ পাগল না হওয়া। কেননা স্থায়ী পাগল নাবলেগের হুকুমে। নাবালেগের উপর যেমন কোন হুকুম কার্যকর হয় না অনুরুপ স্থায়ী পাগলের উপর কোন হুকুম কার্যকর হবে না...
View Detailsউত্তর :- যে সমস্ত অপরাধের শাস্তি শরীয়ত কর্তৃক নির্ধারিত। তাতে বান্দার হস্তক্ষেপ করার কোন সুযোগ নাই। যদি করেও ফেলে তবে তার কোন গ্রহণযোগ্যতা নাই। তাই, বর্ণিত সুরতে অনৈসলামিক আদালত কর্তৃক খুনিকে যে শাস্তি দেয়া হয়েছে ইসলামি আদালতে তার কোন ভিত্তি বা...
View Detailsউত্তর ;- অপরাধ প্রমাণের পদ্ধতি দু’টি। এক. অপরাধীর স্বীকারোক্তির মাধ্যমে। দুই. দলিল প্রমাণের মাধ্যমে। দু’পদ্ধতির যেকোন পদ্ধতিতে অপরাধ প্রমাণিত হলেই তাকে শাস্তির আওতায় আনা যাবে। তাই, অপরাধী যেহেতু নিজেই নিজের অপরাধের ব্যাপারে স্বীকারুক...
View Detailsউত্তর:- বিবাহ বহির্ভূত দৈহিক সম্পর্ক অবশ্যই যিনার অন্তর্ভূক্ত। আর বিবাহিত নারী-পুরুষ ব্যভিচারে লিপ্ত হলে তাদের শাস্তি হলো, শরীয়া আদালতের রায়ের মাধ্যমে প্রশাসনের মাধ্যমে জনসম্মুখে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা। বিধায়, প্রশ্নোক্ত সুরতে শালী যেহেতু বিবা...
View Detailsউত্তর :- শরীয়া আইনে হত্যার বিনিময়ে হত্যা বা মুক্তিপণ নিয়ে মাফ করে দেয়ার অধিকার একমাত্র নিহতের পরিবারের এক্ষেত্রে যদি আদালত তাদের প্রতি কোন ভ্রুক্ষেপ না করে রায় দেয় তাহলে পুনরায় আপিল করার সুযোগ থাকবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিতাবস্থায় হত্যার শাস্তি শুধু...
View Detailsউত্তর:- শরীয়া আইনে মৌলিক কিছু দিক বিবেচনা করে মৃত্যুদণ্ড জনিত মামলায় মহিলাদের সাক্ষী অগ্রহণযোগ্য করা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য ক্ষেত্রে দুইজন মহিলাকে একজন পুরুষের সাক্ষীর সমমর্যাদা দেওয়া হয়েছে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে শুধুমাত্র মহিলার সাক্ষীর মাধ্যমে ...
View Detailsউত্তর:- জনসাধারণের জন্য আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অনুমতি নেই। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে চোরকে কুুপিয়ে হত্যা করতে পারবে না ; বরং তাকে ধরে প্রশাসনের হাতে তুলে দিতে হবে। সুরা মায়েদা- ২৮৫। রদ্দুল মুহতার - ৬/১৩৫। আল বাহরুর রায়েক - ৫/৮৫।...
View Detailsউত্তর : - শরীয়তের বিধানুযায়ী ব্যভিচার সাব্যস্ত হওয়ার জন্য প্রত্যক্ষ দর্শী চারজন পুরুষ সাক্ষ্য দিতে হবে। তাই প্রশ্নোক্ত সুরতে একজনের দেখার দ্বারা যিনার দণ্ড প্রয়োগ করা যাবে না। দুররুল মুখতার- ৪/৬/ ৬৩। আল বাহরুর রায়েক- ৫/৭। ফাতাওয়ায়ে ক...
View Details